ঢাকায় বসবাসরত নাগরিকদের জন্য বাড়ী পাশে আরশি নগর হিসাবে পরিচিত বাংলাদেশের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র নকশিপল্লী পুর্বাচল। যারা আধাবেলা কিংবা একদিনের জন্য অল্পযাত্রার একটি ফুরফুরে সফর দিতে চান। তাদের জন্য ভোলাণাথপুর বাজার ও নকশীপল্লী হতে পারে একেবারে ভিন্ন স্বাদের ছোট একটা ভ্রমণ। রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোড থেকে নতুন ৩০০ ফিট রাস্তা ধরে পর পর দুটো ব্রিজ পার হলেই ভোলানাথপুর আর ভোলানাথপুর থেকে একটু ভেতরে গেলেই নকশীপল্লী। আগেই বলে রাখি নকশী পল্লী আসলে কোনো ঘোরার জায়গা নয় এটা শুধু একটা রেস্টুরেন্ট। যারা ঢাকার মধ্যেই যানজট থেকে দূরে গিয়ে একটু শান্তির আভাস পেতে চান তাদের জন্য একটা ভাল জায়গা হতে পারে পূর্বাচলের বালু ব্রিজের পাশের এই সুন্দর এলাকা। এখানে মোটামুটি অনেক খাওয়ার হোটেল, রেস্তোরা আছে কিন্তু একটু ভিন্ন ধাচের একটা রেস্তোরা হল নকশিপল্লী (Nokshi Polli)। আপনি এখানে নদীর পাশে বসে কিছুটা সুন্দর সময় কাটাতে পারেন, ইচ্ছে করলে বোটে ঘুরতে পারেন, এমনকি ঘোড়ার গাড়িতে চড়তে পারবেন। আর আশে পাশে হাটার অনেক জায়গা আছে। চারপাশের কাশফুলগুলো যখন দল বেধে উড়ে আসবে তখন পরিবেশ হবে আরো মনোমুগ্ধকর।
কিভাবে যাবেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র টিতেঃ
কুড়িল বিশ্বরোড়ের ৩০০ ফুট প্রান্ত যা বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টার এর একটু আগে এখান থেকে পূর্বাচল যাওয়ার পথে ২টা ব্রিজ পরছে.. প্রথমে পড়বে বোয়ালিয়া ব্রিজ তারপরে পড়বে বালু ব্রিজ। এই রাস্তায় বাস চলে না। নিজের গাড়ি বা অটো ভাড়া করে নিতে পারবেন। তবে বন্ধুরা মিলে সাইকেল কিংবা বাইকে আসলেও মজা হবে। বালু ব্রিজ পার হয় ভোলানাথপুর বাজার সেখান থেকে ডানে টার্ন নিতে হবে অটো থেকে নেমে ভিতরে ১০-১৫ মিনিট হাটলেই পেয়ে যাবেন “নকশিপল্লী”।
ঠিকানা - পূর্বাচল, সেক্টর -০১, রোড-৪০২, প্লট-০৬, গুদারা ঘাট,পূর্বাচল বালু নদীর পাশে।
খাবার দাবারঃ
মিষ্টি খেলাম স্বাদ খারাপ না ভালোই ছিলো কিন্তু খাবার আগে অবশ্যই দামাদামি করে নিবেন।
ঝালমুড়ি = ৪০/= টাকা
পিয়াজু ২/= টাকা পিছ
চা ১০/= টাকা কাপ।
নকশিপল্লী পূর্বাচলের নতুন নতুন ছবি দেখতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিন।
আরো পড়ুনঃ
No comments:
Post a Comment